অতঃপর মরিসাকি বইঘরে পাঠকেরা আরো একবার ফিরে যাবেন টোকিওর জিমবোচোতে। সেকেন্ডহ্যান্ড বইপ্রেমীদের জন্যে জায়গাটা রীতিমতো স্বর্গ। ইতিহাস,সাহিত্য,সিনেমা বা বিড়াল- আপনার যে বিষয়েই বই দরকার হোক না কেন,তার খোঁজ পাবেন এখানে। রাস্তার কোলাহল থেকে দূরে এই সড়কে কৌতূহলী পাঠকেরা এক দোকান থেকে আরেক দোকানে ঘুরে বেড়ায় বইয়ের খোঁজে।
তাকাকোর মামা সাতোরু মরিসাকি বইঘরের বর্তমান মালিক। বিবাহ-বার্ষিকীর উপহার হিসেবে মামা-মামীকে একান্তে কিছুদিন ছুটি কাটানোর সুযোগ করে দেয় তাকাকো। আরো একবার তার জায়গা হয় মরিসাকি বইঘরের উপরতলায়। প্রথমে রাজি না হলেও পরে তাকাকোর হাতে কয়েক দিনের জন্যে বইঘর সামলানোর দায়িত্ব দিয়ে যায় সাতোরু মামা।
বেশ কিছুদিন ধরেই তাকাকোর মনে হচ্ছিল সাতোরু মামা কেমন যেন অদ্ভুত আচরণ করছে। কিন্তু কেন? মোমোকো মামী তো ফিরে এসেছে। আর রাস্তার অপর পাশের ক্যাফেতে প্রায়শই লাল ছাতা হাতে যে মহিলা আসে,তার পরিচয়ই বা কি?
মরিসাকি বইঘরের দিনগুলোর পরবর্তী এই কিস্তিতে আগের চরিত্রগুলোর পাশাপাশি দেখা মিলবে আরো কিছু নতুন চরিত্রের। যাদের গল্প আপনাদের হাসাবে,কাঁদাবে,দাগ কাটবে অন্তরে।
Reviews
There are no reviews yet.