ফিলিস্তিনি কবি ও লেখক মুরিদ বারঘুতি ১৯৬৬ সালে কায়রোতে যান উচ্চশিক্ষার জন্য। এর এক বছর পরই ফিলিস্তিন দখল করে নেয় ইসরায়েল; প্রবাসে থাকা সমস্ত ফিলিস্তিনির প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এক লহমায় বদলে যায় হাজার হাজার ফিলিস্তিনির মতো মুরিদ বারঘুতির জীবনও। সব থাকার পরও হয়ে যান এক উদ্বাস্তু, শরণার্থী। কিন্তু দেশে ফেরার আকুলতা কখনও তাঁকে ছেড়ে যায়নি। নানান ঘাত প্রতিঘাত পেরিয়ে ত্রিশ বছর পর তিনি কিছুদিনের জন্য অনুমতি পান তাঁর শহর রামাল্লায় ফেরার।
ত্রিশ বছর পরে মাতৃভূমিতে ফেরার পর কী দেখলেন তিনি? কতখানি বদলে গেছে চিরচেনা সেই গ্রাম কিংবা মানুষগুলো? কীভাবেই বা কেটেছে গত ত্রিশ বছর—রামাল্লায় ফেরার চেষ্টা করে করে?
এখানে লেখক আমাদের শুধু চিরচেনা যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনকেই নয় বরং পরিচয় করিয়ে দেন এক অচেনা ফিলিস্তিনের সাথে। যেই ফিলিস্তিনে আছে প্রেম, রাজনীতি, ইন্তিফাদা, কবিতা, ট্রাজেডি এবং কমেডি!
লেখকের সাথে সাথে আপনিও পৌঁছে যাবেন ফিলিস্তিনের এক ছোট্ট গ্রাম দাইর ঘাস্সানাহ’তে। লেখকের চোখে জীবন্ত হয়ে উঠবে রামাল্লা। শেষ পাতাটি পড়ে ফেলার পর হয়তো আপনিও বলে উঠবেন—আই স রামাল্লা!
Reviews
There are no reviews yet.